ওয়েবডেস্ক: তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই বলেছিলেন মহুয়াকে এইভাবে চুপ করিয়ে রাখা যাবে না। সংসদে বলতে না পেলে ও সংসদের বাইরের বলবে। আর তো মাস তিনেক পরই নির্বচনের তোড়জোড় শুরু হয়ে যাবে। তার আগে বিজেপি এই ইস্যুতে বোকামি করছে বলে আগেই মন্তব্য করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাহুল গান্ধির বেলাতেও ওম বিড়ালের নেতৃত্বে এমন কাণ্ডই করেছিল বিজেপি। কিন্তু তাদের সে কৌশল শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। এদিন প্রতিবাদে গান্ধির মূর্তির পাদদেশে একজোট হন বিরোধীরা। মহুয়ার পাশে দাঁড়ান রাহুল সোনিয়ারা। সংসদের বাইরে বিরোধী সংসদের জামায়েত মুখ খোলেন তিনি।
সংদের বাইরে ক্ষোভ উগরে কি বললেন মহুয়া ?
আগামী ৬ মাস হয়ত আমাকে হেনস্থা করবে সিবিআই।
কালই হয়ত আমার বাড়িতে সিবিআই পৌঁছে যাবে।
এটি মোদি সরকারের নারী বিদ্বেষী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ
আমাকে কথা বলার সুযোগ না দিয়েই একতরফা সিদ্ধান্ত নেওয়া ।
এক সরকার আসলে বিরোধীদের বুলডোজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আদানীকে বাঁচাতে বিরোধীদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে এইভাবে।
তাকে বহিস্কার করে সংসদ খাপ পঞ্চায়েতের মত আচরণ করল।
বিজেপি সংসদ রমেশ বিদুরি মুসলিম সাংসদ দানিশ আলীকে ভারুয়া ও কাটুয়ার মত আপত্তিকর কথা বলে। তারপরও এখনও তার
বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বিজেপি যা করছে তাতে বোঝা যাচ্ছে এটা তাদের শেষের শুরু।
আমি ফিরব, এর শেষ দেখে ছাড়ব।